← বৃহন্নলা

ট্রিভিয়া

  1. ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রাপ্ত সরকারী অনুদানে নির্মিত বৃহন্নলা চলচ্চিত্রটি।
  2. ২০১৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর থেকে রাজবাড়ী এবং গাজীপুরের বিভিন্ন লোকেশনে টানা ২৮ দিন শূটিং করে চলচ্চিত্রটির দৃশায়ন শেষ করা হয়।
  3. ২০১৪ সালের ৯ জুন চলচ্চিত্রটি সেন্সর বোর্ডে জমা দেয়া হয়। ১৬ জুন সেন্সর বোর্ড থেকে বিনাকর্তনে ছাড়পত্র পায় সরকারী অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্রটি।
  4. মুক্তির পূর্বেই চলচ্চিত্রটি ‘দর্পণ’ সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হয়েছে।
  5. বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্সে মঙ্গলবার ‘বৃহন্নলা’ চলচ্চিত্রের প্রাক প্রদর্শনীর (প্রিমিয়ার শো) আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, ‘বৃহন্নলা’ চলচ্চিত্রের পরিচালক ফিল্মহকারের স্বত্বাধিকারী মুরাদ পারভেজ, এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, মেঘনা গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক (মার্কেটিং) আসিফ ইকবাল এবং চলচ্চিত্রের অভিনেতা ফেরদৌস, অভিনেত্রী সোহানা সাবা প্রমুখ।
  6. অনুদানের অর্থ অপর্যাপ্ত হওয়ায় বৃহন্নলা চলচ্চিত্রের নির্মানের অর্থ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিজেদের একটা জমি বিক্রি করেন মুরাদ পারভেজ-সোহানা সাবা দম্পত্তি। গাড়িটিও বিক্রি করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সেসময় এটিএন বাংলা সহযোগিতা করেন।
  7. বৃহন্নলা ছবির কাজ হয়েছে রাজবাড়ীর খামারবাড়ি এলাকায়, সোহানা সাবার দাদার বাড়িতে। প্রথম আলোর সাথে এক সাক্ষাতকারে সাবা বললেন, ‘দাদার বাড়িকে মাথায় রেখেই মুরাদ এই ছবির গল্প লিখেছেন। শুটিং শুরুর মাস তিন-চারেক আগেই আমরা সেখানে গিয়ে নতুন ঘর তৈরি করেছি, বাগান করেছি। ছবির জন্য যা যা প্রয়োজন, তা আগে থেকেই প্রস্তুত রেখেছি।’