← হিরো ৪২০

ট্রিভিয়া

  1. ছবিটি নির্মানের সময় পরিচালক সৈকত নাসির যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মানের ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ে 'মনক্ষুন্ন' হবার কথা ব্যক্ত করেন। সৈকত নাসিরের বরাতে বাংলানিউজ জানায়, ‘হিরো ৪২০’ ছবির প্রচারের ক্ষেত্রে কলকাতায় বাংলাদেশি পরিচালকের নাম কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে না। সেখানকার টাইমস অব ইন্ডিয়া, বর্তমান পত্রিকাসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও এসকে মুভিজের ফেসবুক পেজে বাংলাদেশি পরিচালক, প্রযোজক কিংবা নুসরাত ফারিয়া ছাড়া অভিনয়শিল্পীরও নাম নেই। ছবিটির প্রচারের ক্ষেত্রে এই কৃপণতা সংশ্লিষ্ট পরিচালক হিসেবে তার কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে।
  2. ছবিটি সেন্সরবোর্ডে জমা দেয়ার আগেই যৌথ প্রযোজনার কিছু নিয়ম না মানায় প্রিভিউ কমিটিতে আটকে যায়। ‘হিরো ৪২০’ ছবিতে ভারতীয় শিল্পীদের আধিক্য, ভারতের তুলনায় বাংলাদেশে কম দৃশ্যধারণ এবং তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের অনুমতি পাওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে সব কাজ শেষ করা-এসব বিষয়ে আজ বিএফডিসিতে বাংলাদেশের প্রযোজনা সংস্থাকে তলব করা হয়। প্রিভিউ কমিটির সদস্যদের সামনে যুক্তি উপস্থাপন করেন ছবিটির বাংলাদেশের প্রযোজক। প্রিভিউ কমিটির কারেকশন মেনে ছবিটি সেন্সরবোর্ডে জমা দেয়া হয়।
  3. ছবিটির শ্যুটিং শুরু হয় ২০ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে। হিরো ৪২০ ভারতে মুক্তি পায় ১২ ফেব্রুয়ারী এবং বাংলাদেশে মুক্তি পায় ১৭ ফেব্রুয়ারী