সময়ের গল্প-মুখোশ মানুষ

টিকেট কাউন্টারের ভেতর থেকে সেলসম্যান মাথা এগিয়ে দিল- ম্যাডাম, আপনার সাথে কী কোন বাচ্চা আছে? আমি অবাক বিস্ময়ে না সূচক মাথা নাড়লাম- বাচ্চাতো দূরে, আমার সাথে কেউ নাই। তিনি ইতস্থত করলেন- আসলে সিনেমাটা এডাল্টদের জন্যতো, তাই। আমি তাকে আস্বস্ত করলাম – আমি মুভি আলোচক, প্রমো দেখেই এসেছি। কোন অসুবিধা নেই, একটা টিকেট দিন একদম মিডেলে।

বৃহষ্পতিবার বিকেল, কিন্তু উপচে পড়া ভীর নেই হলে। ইউটিউবে মুখোশ মানুষ নিয়ে যেভাবে নিন্দার ঝড় উঠেছে তাতে বোধ করি বাঙালী ভয় পেয়ে গেছে, তাই হল ভর্তি দর্শক নেই। জোড়াদের সংখ্যাই বেশী। যে দেশে বাংলা সিনেমার নায়িকার মুখে শোনা যায়- “আমি খুব সেক্সি এন্ড হট,আমাকে দেখে তুমি পাগল হয়ে যাবে” এর চাইতে এডাল্ট সিনেমা আর কি হতে পারে! Continue reading

দেশের আইন শৃংখলা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দিল আয়নাবাজি

বাড়ির কাছে ব্লক বাস্টার হলগুলোতে ঢু মেড়েও যখন দেখা যায় দুই দিনের টিকিট হাউজ ফুল হয়ে গেছে তখন স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে – কী আছে এই সিনেমায়, এতো দর্শক কেন? একদিকে ট্যাফিক জ্যাম আর অন্য দিকে দর্শকের জোয়ার উপেক্ষা করে বিকেল চারটা থেকে দাঁড়িয়ে থাকলাম একটি টিকিটের প্রত্যাশায়। পোস্টারের দিকে যতোবার তাকাচ্ছিলাম বোঝাই যাচ্ছিল – চঞ্চল চৌধুরী একসাথে বেশ কয়েকটা চরিত্রের উপস্থাপণ করেছেন।গত ৭ অক্টোবর মুক্তি পেয়ে যে সিনেমা দুই সপ্তাহ ধরে হাউজ ফুল চলছে তাতে নিশ্চই এমন মেটাল আছে যা দর্শক ধরে রাখতে পেরেছে । Continue reading

নতুন এক শাকিব খান উপহার দিল ‘শিকারি’

sk

যৌথ প্রযোজনা নিয়ে যখন বিতর্কের ঝড় একদম তুঙ্গে তখনি বাংলাদেশের নম্বর ওয়ান খ্যাত শাকিব খানকে দেখা গেল জাজ মাল্টিমিডিয়া এবং এস কে মুভিজের যৌথ প্রয়াস শিকারীতে।পোস্টারে “শিকারি” লেখাটা দেখে খুবই খটকা লাগছিল, বাংলা অভিধানেতো শিকারী লেখা রয়েছে। নাকি বাংলা একাডেমী ঈ-কার বদলে দিয়েছে সেই প্রশ্ন মাথায় রেখেই ঈদের দিন সিনেমা প্রেমীদের লাইনে ভিড়েছিলাম। যখন টিকেট হাতে পেলাম না তখনি বুঝে নিয়েছি এই সিনেমা সারা মাস চলবে এবং বলাই বাহুল্য ৭ জুলাই মুক্তি পেয়ে দেশের ব্লকবাস্টার সিনেমা হল গুলিতে শিকারী চলছে একেবারে হাউজফুল। Continue reading

বাংলা সিনেমার মাঠ এখন যৌথ প্রযোজনার দখলে …

মোটেও নাক শিঁটকিয়ে শিরোনামটা করিনি। যৌথ প্রযোজনার সিনেমার সংখ্যা এই দেশে বা ভারতে কোন ভাবেই কম নয়।কিন্তু সত্তরের দশকে যেভাবে কেবল মাত্র বাংলা সিনেমা এক চেটিয়া হল দখল করে থাকতো আজ তা অনেক খানিই বদলে গেছে।সত্যি কথা বলতে কি ,মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা সিনেমা হল গুলো চলছে কেবল যৌথ সিনেমার বদৌলতে।
রোযার ঈদের এক মাস আগে যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত গৌতম ঘোষের শংখচিল নিয়ে অনেক আশার কথা লিখেছিলাম, কারণ ওই ছবিতে হিন্দু আর মুসলমানের মধ্যে যে স্বচ্ছ প্রাচীর তুলে দেওয়া হয়েছে দেশ বিভাজনের নামে-তার একটা সুব্দর গল্প ছিল।আরো ছিল সন্তানের প্রতি বাবা এবং মায়ের অসাধারণ আত্মত্যাগের ইতিহাস।এমন চমৎকার গল্প যা দুটো দেশকে সমান ভাবে উপস্থাপন করে এবং দুই দেশের শিল্পীদের কারিগরি এবং অভিনয়ের মূল্য দিয়ে থাকে সেই সমস্ত সিনেমা অবশ্যই বাহবা পাওয়ার যোগ্য।
স্কুল শিক্ষক প্রসেনজিৎ চট্টোপাথ্যায়ের পাশে মধ্যবিত্ত ঘরের গৃহিনী হিসেবে কুসুম শিকদারকে সমান ভাবে এই ছবিতে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।সংলাপের মধ্যে ভারতীয় টান ছিল না ভারতীয় শিল্পীদের মুখে(বাংলাদেশের চিত্রায়নে)।ডিজাইন,পোশাক ,এমন কি গান সব কিছুর সাথে বাংলাদেশের সংস্মৃতির ছাপ ছিল স্পষ্ট যা সত্যি প্রশংসনীয়।
কিন্তু,যৌথ সিনেমা কেবলি যদি নাম মাত্র যৌথ হয় আর দর্শক কেবল ভারতীয় স্টার দেখার জন্য হলমুখী হয় তখন প্রশ্ন ওঠে দেশের শিল্পীদের নিয়ে।সম্প্রতি একই দিনে বাংলাদেশের কিং খানের তিন তিনটে সিনেমা পু্রো বাংলাদেশের অনেক গুলো হলে মুক্তি পেয়েছে।সংবাদ মাধ্যমের খাতিরে জানতে পারলাম সাকিব খান,মৌসুমী হামিদ এবং তিশা অভিনীত মেন্টাল সিনেমার নাম বদলে বেশীর ভাগ হলে সিনেমাটি মুক্তি দেওয়া হয়েছে।স্বভাবতই আশা জাগে এই ছবির সেল অন্য দুটো সিনেমার চাইতে বেশি থাকবে।বাস্তবতা কিন্তু তা বলেনি।এই তিন দিনে এ পর্যন্ত শিকারীর সেল এতো বেশি হয়েছে যে বাকী দুটো তার কাছাকাছি যেতে হলে আরো দু’সপ্তাহ হলে রাখতে হবে এবং শিকারী বন্ধ রাখতে হবে এক সপ্তাহ।
মেন্টাল প্রসংগ বাদ দিয়ে যে দুটো ছবি পাশাপাশি বসিয়ে হিসেব করা অনেক সহজ সে দুটো হচ্ছে যথাক্রমে সম্রাট এবং শিকারী।দুটো সিনেমার হিরো হিরোইন থেকে আরম্ভ করে ক্যামেরার পেছনে যারা কাজ করেছেন তারা দীর্ঘ দিন ধরে এই সিনেমার লাইনেই আছেন। মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের পরিচালনায়-সম্রাট মুক্তি পেয়েছে ৭৫ টি হলে ।আর জয়দেব এবং সীমান্তের যৌথ পরিচালনার সিনেমা-শিকারী মুক্তি পেয়েছে ৯৮ টি হলে।shikari
এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্টই বোঝা যায় যৌথ প্রযোজনার সিনে্মা হলে তুলতে একটুও ভয় লাগেনি হল মালিকদের।তারা জানতেন শিকারী ভালোই যাবে ।কিন্তু প্রশ্নটা থেকে যাচ্ছে অন্য জায়গায়।
দুটো সিনেমার প্রধান চরিত্রেই আছেন আমাদের কিং খান -সাকিব খান।বেশি হলে মুক্তি পেলে বেশি দর্শক দেখতে পারবে সেটাই স্বাভাবিক।কিন্তু একই হলে পাশাপাশি দুটো সিনেমা চলছে ,কিন্তু দর্শকের লাইন কেবল শিকারীতে বেড়ে চলেছে সে দৃশ্য দেখে জানতে ইচ্ছে করলো কি আছে এই একই ঘরানার বাণিজ্যিক ছবিতে।
মজার বিষয় হচ্ছে শ্যামলী হলে ঈদের দিন দুপুর তিনটেয় গিয়েও সাড়ে পাঁচটার শিকারীর টিকেট পেলাম না যদিও তারা বড় করে পোস্টার করেছে “শিকারি”।এমন ভুল বানানের শিকার আমি ধরতে পারিনি। গেলাম বসুন্ধরায় ওখানেও একই চিত্র, কিন্তু অল্পসময়ের মধ্যেই পেয়ে গেলাম -সম্রাট(King is here)।
shomrat
আচ্ছা কিং -তো শিকারীতেও আছে ?তাহলে সেই টিকিট পেতে আমার দু’দিন লেগে গেল কেন?এই ঘটনা কেবল আমার মতোন সাধারণ দর্শকের না।সমানে বুকিং চলছে,শিকার ধরছে শিকারী ।বুঝতে আর বাকী থাকলো না,কেবল যৌথ প্রযোজনার কারিগরি নয়,সাথে বোনাস হিসেবে আছে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়-শিকারীতে।যে জাতি সারাদিন ঘরে বসে স্টার জলসা আর টরেন্টো থেকে ইন্ডিয়ান সিনেমা নামায় তারা কোন দুঃখে টাকা খরচ করে অপু বিশ্বাসকে দেখতে হলে যাবে?(শ্যামিলী বাড়ির কাছে বলেই ওটায় আগে যাওয়া।)
জাজ মাল্টিমিডিয়া জানে সিনেমার মাঠে কখোন কোন টিমকে নামাতে হয়।তাই ঈদের মাঠে কিং খান নয় ,খুব ভালো খেলছে ভারতীয় নায়িকা।যৌথ না গৌণ -তা নিয়ে এদেশের দর্শকের কোনই মাথা ব্যথা নেই,হলে গিয়ে পুরো আস্ত বিনোদন তাদের চা—ই চাই।ভারতের ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত খুব দূর্দান্ত অভিনয় করেছেন পুলিশ চরিত্রে সম্রাট সিনেমায়।এখন দর্শক যদি সেটা নাই দেখে তাহলে এই দেশের পরিচালক একাই যে ভালো সিনেমা বানাতে পারছেন তাও আবার বিদেশী অভিনেতা নিয়ে সেই বিষয়টি তারা কিভাবে বুঝবেন।

কেউ হয়তো ভেবেই নিলেন,আমি শিকারী সিনেমার বদনাম করতে বসেছি।বিষয়টি মোটেও তা নয় ,আমাদের দেশের শিল্পীদের কাজের মূল্যায়ণ যদি আমরাই করতে না পারি তাহলে কিভাবে চলচ্চিত্র শিল্প তার হারানো জায়গায় ফিরে যাবে।শ্রাবন্তী বা ইন্দ্রনীল নন, দর্শক হিসেবে সত্যি আশা করবো-সবাই বাংলাদেশের সিনেমা দেখতে সিনেমা হলে যাক।কৌশলগত অনেক বিষয় থাকবেই বাণিজ্যে ,তার মাঝে যদি নিজস্ব চিন্তা ধারাকে বিকিয়ে দিতে হয় এর চাইতে বড় পরাজয় আর নেই।

বাংলা ছবির ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ঃ অস্তিত্ব

e2

খুব গরমে দেশ-বাসীর অবস্থা যখল একেবারেই নাকাল তখন ঢাক-ঢোল পিটিয়ে অনেকটা জানান দিয়েই কাল-বৈশাখী ঝড়ের মতোই হানা দিল অস্তিত্ব। কাল বোশেখী কেন বললাম? বেশ কিছু দিন ধরেই কেমন ধীর লয়ে হাঁটছিল সিনেমা হল গুলো। সেই একই প্রেম কাহিনী আর ফাইটিং ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে, বাংলা সিনেমায় নতুন বলতে এইগুলোই। কিন্তু অনন্য মামুনের অস্তিত্ব এই সাধারণ গতির বাইরে, যারা বাংলা ছবি নিয়ে নাক শিঁটকোয় তাদের মুখে অনেক কথাই শোনা গেছে-কৃষ ছবির নকল পোস্টার আর বরফী ছবির নকল অভিনয়। তাদের উদ্দেশ্যে কেবল একটা কথাই বলি-পৃথিবীর সব মা্যের অনুভূতিই এক, কেবল সম্বোধনটাই ভিন্ন। কেউ বলে -মা, কেউ বা মাম্মি, কেউ বলে – আম্মিজান। তাহলে একজন বিশেষ শিশু তার জন্ম যে দেশেই হোক না কেন তাদের স্বভাব কি আলাদা হবে? তা যতোই নাক শিঁটকোক, অস্তিত্ব কিন্তু হাউজ ফুল। এই হাউজ ফুলের জন্য অস্তিত্ব টিম কিন্তু কম কষ্ট করেনি, পুরো আস্ত একটা সিনেমা বানিয়ে খান্ত থাকেনি, সেই ডিসেম্বর থেকেই মিডিয়া পাড়া-শপিং পাড়ায় ঘুরছে। বলা বাহুল্য, অস্তিত্ব টিম আসলেই বাংলা সিনেমার অস্তিত্বর জন্যেই লড়েছে এবং তারা সফল। Continue reading

কাঁটাতার হয়ে বিঁধে আছে গৌতম ঘোষের – শঙ্খচিল

shankhachil

আবার আসিব ফিরে ধান সিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় ।
হয়তো মানুষ নয় ;
হয়তো শংখচিল শালিকের বেশে ;
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে ,
কুয়াশার বেশে ভেসে একদিন আসিব এই কাঁঠাল ছায়ায় …
আবার আসিব ফিরে ধান সিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়।

Continue reading

রহস্যে ঘেরা রোমান্সে ভরা – মন জানেনা মনের ঠিকানা

pori-moni-sirin-shila in mon jane na moner thikana
সিনেমার রিভিউ লেখার সময় স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে দুইটি। তার একটা – বাংলা ছবির পোস্টার বা প্রমো দেখে কস্মিতকালেও বুঝে উঠতে পারলাম না আসলে ছবিটা কোন বিষয়ের উপর। অন্যটি হচ্ছে- ছবির নামকরণ; কাহিনীর সাথে নামের শিরোনাম যে সমন্বয় রাখা খুব দরকার সেটা পরিচালকরা কেন বোঝেন না কে জানে। যাই হোক, মন জানে না মনের ঠিকানা যে একটি তরতাজা রহস্য গল্প তা বুঝলাম ছবি আরম্ভ হবার ঠিক দশ মিনিটের মাথায়। একদম অন্যরকম একটি গল্প নিয়ে কাহিনীর শুরু, যমোজ দুই বোন যাদের শরীর কোমরের সাথে লাগানো। যে ভাবেই হোক তাদের জাদরেল মামা (শহীদুল আলম সাচ্চু) খুন হয়ে যান। আর এই খুনের রহস্য একাই উদ্ধার করেন ব্যারিস্টার শিরীন (মৌসুমী)। Continue reading

বাবা মেয়ের সম্পর্কের অসাধারণ উপস্থাপন-রানআউট

12108309_558581994292200_5101692000067723657_n
বন্দর নগরী চট্রগ্রামের রাতের শহর, ব্যস্ত রাস্তা। শত শত আলোতে মুখর নগরীর নিস্তব্ধতা ভেদ করে কয়েকটি গুলির শব্দ। নিহত পাগলা মিজান, তার লাশ কোলে নিয়ে সাহায্য চায় কিশোর (স্বজল)। কেউ না এগিয়ে এলেও যথারীতি এগিয়ে আসে পুলিশ ফোর্স। না হেল্প করতে না, তারা ধরে বেঁধে রিমান্ডে পাঠায় স্বজলকে।

ছবির শুরুটা যেভাবে করা হয়েছে তাতে অনেক অস্থির প্রকৃতির দর্শকের একঁঘেয়ে লাগবে নিশ্চিত। দীর্ঘ সময় ধরে একি লয়ের গান চলতে থাকে, পাশাপাশি প্রচারিত হতে থাকে নামের দীর্ঘ তালিকা। যেহেতু অভিনেতারা সবাই টেলিভিশন মিডিয়ার স্বভাবতই দর্শক একটা দোটানায় পড়ে যায়, এমনিতেই পোস্টারে ১৮+ কেন লেখা এটা নিয়েই জল্পনার শেষ নেই। তাই অপেক্ষা-কি ঘটতে যাচ্ছে? Continue reading

শতভাগ বিনোদনে ঠাসা ব্ল্যাকমেইল

Blackmail (ঘুর্নিঝড়ের কবলে ডুবে আছে পুরো শহর। এর মধ্যেই বেঁচে উঠেছে দুটো তাজা প্রান। জীবন চলার পথে অরিন আর মুসকান পরিনত হয় মহিলা গুন্ডায়।এই দুটো চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেছে পূজা আর তিথি। ছবিটি দেখার পর জানতে পারলাম এটি হিন্দী গুন্ডে ছবি থেকে কপি করা হয়েছে, যদিও অনন্য মামুন শুরু থেকেই দর্শকদের এমন মুগ্ধতায় নিয়ে গিয়েছিলেন যে ছবির পান্ডুলিপি কোথা থেকে নকল করা তা নিয়ে ভাবার অবকাশ আমরা পাইনি। বিশেষ করে চমৎকার কিছু সংলাপ চরিত্রেরর মধ্য দিয়ে খুব সাবলীল উপস্থাপন করেছেন পরিচালক। Continue reading

শ্রাবণ জলে ভিজিয়ে দিলো পদ্ম পাতার জল …

Emon mim
বিশ্বাস বলে যেখানে কিছু নেই সেখানে সুযোগ দেবার কি মানে? এমন কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়ে যবনিকা টানলেন পরিচালক তন্ময় তানসেন

বলছিলাম মনমুগ্ধকর  পদ্ম পাতার জল ছবির সমাপ্তির কথা। সব ছবির বেলায় আমি শুরু থেকে বর্ননা করি, এবার করছি শেষ থেকে। কারন এক ফোটা জল পদ্ম পাতায় কতোটা নড়বড়ে তা বাস্তব জীবনে বহুবার আমরা দেখেছি, কিন্তু সেলুলয়েডের পর্দায় এমন চমৎকার উপস্থাপন সচরাচর দেখা যায় না। Continue reading