এইতো ভালোবাসা

eitoসিনেমার মধ্যাহ্নে বিরতির ঠিক আগের দৃশ্যে রাণীর বাবার কাছে একটা ফোন এল, কথা বলতে বলতে তিনি চমকে উঠলেন, তার সাথে সাথে দর্শকের উৎকন্ঠাও বাড়ল – কারণ, রাণীর বাবার কথোপকথনের কিছুই দর্শক শুনতে পায় নি। ফোন রাখার সাথে সাথেই পর্দায় লেখা উঠল – বিরতি। বিরতির পরে কাহিনী কোন দিকে কড়া বাঁক নিতে পারে তা নিয়ে যখন ভাবছি – তখন শিমুল কানে কানে জিজ্ঞেস করল – ভাই, ট্রেলার দেখেই শেষে কি হবে বুঝে ফেলেছি, আপনাকে বলবো? ছবির ট্রেলার আমি দেখি নি, কিন্তু শিমুলের কাছ থেকেও শুনে সিনেমার মজা নষ্ট করতে চাই নি বলে জিজ্ঞেস করা হয় নি, কিন্তু আমি নিশ্চিত শিমুল সিনেমার শেষটা সম্পর্কে সঠিক ধারনা করতে পারে নি। শাহীন কবির টুটুল পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘এইতো ভালোবাসা’র সমাপ্তি এতটা অযৌক্তিক এবং সামঞ্জস্যহীন যে কোন দর্শক আগে থেকে তা ভেবে রাখতে পারবে না। Continue reading