পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী: বারবার দেখবো, তবুও মন ভরবে না

“পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী”
পরিচালক : সাফিউদ্দিন সাফি
কাহিনি ,চিত্রনাট্য ও সংলাপ : রুম্মান রশিদ খান
প্রযোজনা : ফ্রেন্ডস মুভিজ ইন্টারন্যাশনাল
গীতিকার : কবির বকুল
সুর ও সংগীত :শওকত আলী ইমন ও কৌশিক দাস Continue reading

ফুল এন্ড ফাইনাল: আরো একটি শাকিব যাদু ও ছিঁচকে অভিযোজন

Full and Final Posterঅসংখ্য শাকিব ভক্তের মাঝে দেখলাম অভিজ্ঞ পরিচালক ‘মালেক আফসারী’ এর ‘ফুল অ্যান্ড ফাইনাল’। নিশ্চিত ব্যবসা সফল এই সিনেমার ভাল মন্দ বিভিন্ন দিক নিয়ে আমার মতামতগুলি আপনাদের জানাচ্ছি। Continue reading

অনন্ত ভালোবাসা আর শাকিব খান

hqdefaultঅনন্ত ভালবাসা আর শাকিব খান বোধহয় একে অপরের পরিপূরক। কারণ অনন্ত ভালোবাসা সিনেমাতে যদি পরিচালক তাঁকে কাষ্ট না করতেন তাহলে হয়তো আজকের শাকিব খানের দেখা আমরা কোনকালেই পেতাম না। হয়তো এভাবে বলাটা ঠিক হলোনা। তারপরও কিছু কথা টেনে না আনলে আসলে যা বলতে চাইছি তা বলা হবেনা। অপ্রিয় হলেও কিছু সত্য জানাতে হয়। তাতে যদি কারও কোন বোধোদয় তাহলে সেরকম কথা বলার রাইট আছে বলে আমি মনেকরি। Continue reading

সূর্য দীঘল বাড়ীতে বোকা পিঁপড়ের দল

আমরাও কি নিজেদের ভুবনে উদ্বাস্তু নই!  আমি কোন চলচ্চিত্র তাত্ত্বিক নই। সাধারণ দর্শকের মত ছবি দেখি। প্রাণবন্ত কমেডি দেখলে প্রাণ খুলে হাসি। মর্মন্তুদ ট্রাজেডির পর স্তব্ধ ভারাক্রান্ত হয়ে যাই। কখনো চুপ করে বসে থাকি,কখনোবা কেঁদে ফেলি অজান্তেই। আমার কাছ থেকে তাই বোদ্ধার মত তথ্য উপাত্তে ভরা খটখটে লেখা আশা করা বোকামি।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুভি ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। দেখি দেখি করেও আলস্যে দেখা হয়ে উঠছিল না এটি অনেক দিন ধরে। এখন বলব, মারাত্মক ভুল করেছিলাম এমন ‘অবশ্য দ্রষ্টব্য’ মুভি আগে না দেখে। বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক আবু ইসহাকের বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে মসিহউদ্দিন শাকেরশেখ নিয়ামত আলী মুভিটি নির্মাণ করেন। Continue reading

বাংলা সিনেমা ও একজন রিয়াজ

অজান্তে সিনেমা যখন দেখতে যাই; তখন আমার বয়স ১৩ বছর। আমার যতদূর মনে পড়ে আমার সাথে ছিল আমার দুই কাজিন। ওদের সিনেমা দেখাব। কিন্তু এত ভীড় যে টিকিট কেটে ভিতরে প্রবেশ করাটা আমার জন্য ছিল কষ্টসাধ্য। তারপরও সিনেমা দেখতেই হবে। শাবানা-আলমগীর আছে। নায়ক ইমরান কে মোটামুটি চিনি। কিন্তু আর তিনজন নায়ক নায়িকাকে কস্মিন কালেও চিনলাম না। তবে নায়কটাকে বেশ লাগছে। বেশ হ্যাণ্ডসাম। মোটকথা, নায়ক হতে যা যা লাগে সবগুনই তাঁর মাঝে লক্ষ্য করলাম। অন্যধরণের উত্তেজনা অনুভব করে ঝুঁকি নিয়ে টিকিট কাটলাম। জায়গা পেতে পেতে পেলাম সবার সামনে। ভালই হলো। কারণ আমরা তিনজন আকারে এতই ছোট যে, সবার মাথা ছাপিয়ে সিনেমা দেখাটা মোটেও হতো বলে হলে ঢোকার পরে মনে হলোনা। Continue reading

বাংলা সিনেমার অতীত ও বর্তমান

খুব ছোট বেলায় বাবার হাত ধরে বাজারে যেতাম। মেইন রোডের পাশে বাড়ী হওয়ার দরুন কোন হলে কোন সিনেমা চলছে তার খবর খুব তাড়াতাড়িই জানতাম। বোধহয় আমার বয়স তখন পাঁচ কি ছয়। যতদূর মনে পড়ে বাবা আমাকে নতুন জামা বানিয়ে দেবেন বলে খোকসা বাজারে নিয়ে যান। সেদিন কুষ্টিয়ার খোকসা থানার একমাত্র সিনেমা হল (তখনকার) সূবর্ণা হলে সাপুড়ে মেয়ে সিনেমাটি চলছিল। নায়ক-নায়িকা সম্পর্কে তখন ধারণা জন্মায়নি আমার। কারণ জীবনের প্রথম সিনেমা দেখা হলে বসে। কাহিনী পুরোপুরি মনে নেই। সেদিন ফেরার পর বাবা বলেছিল, তোকে প্রতি সপ্তাহে আমি সিনেমা দেখার জন্য টাকা দেব। তবে শর্ত হলো পড়ালেখায় মনোযোগি হতে হবে। Continue reading

তবুও ভালোবাসি: দেখার পর তৃপ্তি নিয়ে ফেরা যায়

3***স্পয়লার অ্যালার্ট – ছবির কাহিনী সম্পর্কে ধারনা পেতে না হলে  ‘যা ভালো লাগেনি’ অংশ থেকে পড়ুন***

গাজীপুরে বন্ধুর বাড়ি আসার পর প্রথম অভিজ্ঞতাটা মোটেও ভাল হয়নি সংগ্রামের। অতিথি কে চোর বলে পেটালে অভিজ্ঞতা মোটেও সুখকর হওয়ার কথা নয়। সব এই দস্যি মেয়ে সুনয়নার জন্য হয়েছে। সুনয়না তো নয় আসলে কুনয়না হবে। একের পর এক অঘটন ঘটিয়েই চলেছে। এমন দস্যি মেয়ে বাপের জনমেও দেখেনি সংগ্রাম। উফ চোর সাজিয়ে কি মার টাই না খাওয়ালো সবার কাছে। সিনেমা হলে গিয়েও মেয়েটা গ্যাঞ্জাম পাকালো। সিনেমা হলের দর্শকদের ভিতর মারামারি বাধিয়ে দিয়েছে। উল্টো সংগ্রাম কে হুমকি দিয়ে রেখেছে এই কথা বাড়িতে জানালে তারও ঠ্যাং ভেঙ্গে দেবে। Continue reading

তবুও ভালবাসিঃ এক রঙ্গিলা ফানুস

বিপুল সংখ্যক দর্শকের সাথে দেখলাম অভিজ্ঞ পরিচালক ‘মনতাজুর রহমান আকবর’ এর ৫৫তম সিনেমা ‘তবুও ভালবাসি’। দশর্কনন্দিত এই সিনেমার ভাল মন্দ মিলিয়ে আমার আমার মতামতগুলি বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে জানালাম। Continue reading